জিমে যাওয়ার সময় নির্ধারণ করা উপযোগী হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য, জীবনধারা এবং পছন্দের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি সকালে শক্তি বৃদ্ধি করতে চান তবে ভোরবেলা জিমে যাওয়া উত্তম হতে পারে। আর যদি সকালে জিমে যাওয়া কঠিন হয় তবে দিনের অন্য সময় জিমে যাওয়া একটি বিকল্প হতে পারে।

যেহেতু বিশেষ ধরনের আলোচনার কথা হচ্ছে তাই আমি ধানমন্ডি এর ব্লেড 6% ফিটনেস স্টুডিও এর উল্লেখ করছি। এটি সেন্টারটি একটি বিশেষ উপায় যার মাধ্যমে আপনি কর্মজীবী এবং পরিবার সহ জীবনধারা সম্পন্ন করতে পারেন এবং সবার সাথে একটি স্বস্ত পরিবেশে জিম করতে পারেন।

পরিবেশটির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি এবং উপকরণ রয়েছে যা আপনাকে জিম করতে সহায়তা করবে।

একটি সাধারণ নির্দেশ হল যে জিম করা একটি শক্তিশালী শারীরিক কাজ যা শারীরিক শক্তি এবং টোনিং বৃদ্ধি করে এবং সমস্ত শারীরিক সমস্যার উপস্থাপন এর প্রতিকারও হয়। তাই আপনি প্রতিদিন জিম করতে পারেন, সর্বনিম্ন মাত্রায় তিনদিন প্রতি সপ্তাহে জিমে যাওয়া উচিত।

আপনি জিমে সকালে করতে পারেন যা আপনার দিনের শুরু করবে এবং আপনাকে দিনটি ভাল করতে সাহায্য করবে। 

জিম করার সঠিক সময় কখন?

জিম করার সঠিক সময় আপনার স্বাস্থ্য ও প্রাথমিকভাবে আপনার কর্মক্ষমতা এবং সময়সূচীর উপর নির্ভর করে।

যদি আপনি সকালে জিমে যান, তবে এটি আপনার দিনকে শুরু করার জন্য খুব উপযুক্ত। আপনার শরীর উপজেলের ওজন থেকে পরিমাণের উন্নয়ন এবং সমস্ত দিনটি সক্রিয় হয়ে যায়।

অন্যদিকে, আপনি সকালে উঠে অতি উন্নয়নশীল না হলে আপনি দুপুরের সময়ে জিমে যেতে পারেন। জিমে যেতে প্রথম কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপনার দিনটি একটি বিশ্রামপূর্ণ উপাদান হিসাবে কাজ করতে পারে।

এছাড়াও, জিমে যাওয়ার সময় আপনার ব্যক্তিগত জীবনধারার উপর নির্ভর করবে। আপনি কোনও সময়ে যেতে পারেন যেখানে আপনি সমস্ত সুবিধা এবং এবং সময় হবে তখনই আপনি জিমে যেতে পারেন। তবে আপনাকে একটি রুলস মেনটেন করতে হবে সকালে নয়তো বিকেলে অন্যথায় রাতে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন একই সময় জিম করা উচিত। সুতরাং, জিম করা সময় আপনার স্বচ্ছতা ও সুস্থতার নিয়ম মেন্টেন করতে হবে। সপ্তাহে তিন দিন নির্দিষ্ট একটি টাইম নিয়ে জিমে যেতে হবে।

ব্যায়াম সকালে নাকি রাতে করা উচিত

ব্যায়াম করার সঠিক সময় আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং জীবনধারার উপর নির্ভর করে।

সাধারণত, ভোরবেলা হল জিমে যাওয়ার সেরা সময়, কারণ এটি দিনের জন্য টোন সেট করতে সাহায্য করে এবং শক্তি বৃদ্ধি করে। উপরন্তু, যদি সকালে জিমে যাওয়া অসম্ভব হয় তবে রাতে যাওয়াও কিছুটা সম্ভব হতে পারে। তবে এটি নিজের পছন্দ এবং শরীরের প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।

একটি গবেষণার ফলাফল দেখায় যে, সকালে ব্যায়াম করা কিছুটা স্বাস্থ্যকর হয়, কারণ এটি শরীর চিত্ত ও নিখুঁত করে। সাধারণত সকালে ব্যায়াম করলে আপনার দৈনন্দিন জীবনে একটি সম্পূর্ণ ব্যবস্থিত করে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে যা দিনের শুরুতে আপনার দিন সঠিকভাবে শুরু হতে সাহায্য করবে।

ঘুম থেকে ওঠার ৩০ মিনিট পর কি ব্যায়াম করা যায়

হ্যাঁ, ঘুম থেকে ৩০ মিনিট পর ব্যায়াম করা যায়। কিন্তু ব্যায়াম করার আগে আপনার দেহের সুস্থ থাকতে হবে, এবং আপনার শরীরকে গরম করতে হবে আগে তারপরে ব্যায়াম শুরু করতে হবে। যদি আপনি স্বাস্থ্যভাবনার সমস্যার কারণে ভালো না থাকেন, তবে আপনাকে একটি চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করে নিতে হবে আপনার ব্যায়াম করার জন্য যেকোনো সময়।

সাধারণত সকালে ব্যায়াম করা উচিত, কারণ এটি আপনার দিনের শুরুতে শরীরে প্রোটিন বানানোর জন্য সম্পূর্ণ সুবিধাজনক। তবে যদি আপনার সকালে এটি করতে না পারেন, তবে বিকালে বা রাতে ব্যায়াম করা উচিত হতে পারে।

তবে যে কোনো সময়ে ব্যায়াম করার আগে একটি উপযুক্ত স্বাস্থ্য পরামর্শ দাওয়া হচ্ছে যে, আপনি উপযুক্ত পরিমাণ ঘুম নেওয়া উচিত।