শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় (2023) || শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে ৫ ভালো কাজ জরুরি


সুস্থ এবং সফলভাবে জীবন যাপন করার জন্য সুস্বাস্থ্যের কোন বিকল্প নেই। সুস্বাস্থ্য আমাদের প্রত্যেকটি জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমরা প্রত্যেক মানুষই একজন সুস্বাস্থ্যবান মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে জীবন ধারণ করতে চাই তাই আমরা শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন টিপস এবং উপকারিতা জানতে চাই।

 কখনো কখনো আমরা গুগলকে প্রশ্ন করি, শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় এবং google আমাদের উপায় হিসেবে বিভিন্ন সাজেশন দিয়ে থাকে। আসলে গুগল সব সময় সঠিক তথ্য দিয়ে থাকে।


লিংকে ক্লিক করে আমাদের গুগল নিউজ ভিজিট করুন

সেটাও কিন্তু না। তাই আমাদের প্রত্যেক মানুষের জানা উচিত সুস্বাস্থ্য এবং সুন্দর মন তথা শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় সম্পর্কে সুইচ স্পষ্ট এবং সঠিক ধারণা থাকা বর্জনীয়।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় কি কি ?

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হল টেনশন মুক্ত থাকা, এবং এটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যেটা পরিহার করলে একজন মানুষ সুস্থ এবং সুন্দর মন নিয়ে জীবন যাপন করতে পারে। 

আপনি যদি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত এবং বিভিন্ন টেনশন হতাশাগ্রস্ত হয়ে দিন অতিবাহিত করেন তাহলে দেখা যাবে আপনি ভালো খাবার ভালো পরিবেশে থেকেও আপনার শরীর এবং মন ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। তাই সুস্থ এবং সুন্দরভাবে অর্থাৎ শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে আপনাকে সর্বপ্রথম টেনশনমুক্ত এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত ভাবে থাকতে হবে। 

সব সময় হাসিখুশি কঠিন সময় কে সহজ ভাবে পাড়ি দেওয়ার জন্য হাসিখুশি এবং উত্তেজিত না হয়ে নীরবে বসে চিন্তা করার মাধ্যমে সমাধান করা সকলের সাথে হাসি খুশি থাকা বাহিরে খোলা বাতাস এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে কিছুটা আড্ডার শামিল হওয়া। যতটা সম্ভব ছোট্ট দুনিয়া অর্থাৎ ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকা আপনার জীবনকে মোবাইল এর ভিতর থেকে বাহিরে নিয়ে আসা প্রিয়জনদের সাথে বসে আড্ডা দেওয়া।

 এতে আপনার মন সুন্দর হবে এবং সুস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সাথে থাকতে থাকতে আপনার মন এবং স্বাস্থ্য দুটি উন্নতি সাধিত হবে। আপনি যতটা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকবেন আপনি হতাশাগ্রস্থ এবং বন্দি কারাগরের মতো হয়ে যাবে এক সময় আপনার মানসিকতা বাহিরের দৃশ্য দেখতে নারাজ হবে তখন আপনার মনে হবে যে অনলাইন জগত অর্থাৎ ছোট্ট দুনিয়া আপনার সব থেকে সুখের সময় কাটে ।

 তাই এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার আগেই আপনাকে সুস্থ এবং সুন্দর মন এর অধিকারী হওয়ার জন্য এবং ইন্টারনেট আসক্ত হয়ে যাওয়ার আগেই সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।   

 আমরা অনেক সময় শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে মোবাইলে অথবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কারো সাথে কথা বলি অথবা চ্যাটিং করি। আমরা কিছুক্ষণের জন্য আনন্দ বোধ করি এবং যখন আমরা কথা বলি বা চ্যাটিং করি আমাদের ওই কনভারসেশনের সময়টা শুধুমাত্র আমাদের কাছে ভালো লাগে কিন্তু যখন আমরা কনভারসেশন অফ করে দেই তখন কিন্তু আবার আমাদের খারাপ লাগা শুরু। 

এবং আস্তে আস্তে আপনি যখন ইন্টারনেট গামী হয়ে যাবেন তখন আপনার বাহিরের দৃশ্য ভালো লাগবে না বাহিরে চলাফেরা এবং বাহিরে কারো সাথে কথা বলা তেমন ইন্টারেস্ট বোধ হবে না। এটি একটি ইন্টারনেটের নেতিবাচক দিক।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসাবে গ্রহণযোগ্য খাবারগুলি :

আপনার শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিণত এবং পুষ্টিকর খেতে হবে। সকল খাবার সকল ধরনের পুষ্টি থাকেনা সুতরাং আপনার শরীরের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণ শাক-সবজি ফল ফ্রুটস এবং মাছ মাংস ডিম দুধ দই কলা কাঁচা ফল ইত্যাদি। তরতাজা খাবার খেতে হবে।

 তবে একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যখন বাজার থেকে শাকসবজি ফলমূল অথবা অথবা শাকসবজি কিনে আনছেন সেগুলোকে বাসায় আনার সাথে সাথেই খাবার এর জন্য রেডি করবেন না। কারণ এই শাকসবজি ফলমূল মাছ-মাংসের ভিতরে অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেকদিন সবুজ এবং তরতাজা রাখার জন্য বিভিন্ন রকমের মেডিসিন এবং কীটনাশক ব্যবহার করে থাকে আর আপনি যদি এইগুলো কিনে বাসায় নিয়ে আসার সাথে সাথে খাবারের জন্য তৈরি করেন তাহলে এই কীটনাশক এবং বিষাক্ত জীবাণুগুলো আপনার খাবারের মাধ্যমে আপনার দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন রকমের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করতে পারে। 


তাই বাজার থেকে মাছ মাংস ফলমূল শাকসবজি যাই কিনে আনেন না কেন সেগুলো ১৫ থেকে ২০ মিনিট পানিতে ডুবিয়ে রাখুন এবং পরবর্তীতে খাবার জন্য রান্না করতে পারেন এবং অবশ্যই বেশি আগুনে তরকারি রান্না করতে হবে।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য যে খাবার গুলো খেতে পারেন :

১. সবুজ এবং তরতাজা শাকসবজি
  ২. তরতাজা ফলমূল
  ৩. বিভিন্ন ধরনের মাংস 
 ৪. বিভিন্ন ধরনের ডাল 
 ৫. বুড়া মাছ 
 ৬. পরিমিত এবং নিরাপদ পানি(অবশ্যই পানি ফুটিয়ে নিতে হবে) 
 ৭. পরিমিত মিষ্টি জাতীয় খাবার (ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
 ৮. রান্নার ক্ষেত্রে খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করার উপর গুরুত্ব দিতে হবে। ৯. পচা এবং বাসি মাছ মাংস ফলমূল কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
 ১০. পরিমিত তাপে এবং সঠিক মসলা ব্যবহার করে তরকারি রান্না করতে হবে।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় পানির গুরুত্ব কেমন?

পানির অপর নাম জীবন এই কথাটা আমরা ছোটকাল থেকে জানি। একজন মানুষ ভাত, মাছ মাংস, ফলমূল, না খেয়ে অনেকদিন যাবত জীবিত থাকতে পারে। কিন্তু একজন মানুষ পানি না খেয়ে একদিন অতিক্রম করা তার জন্য খুবই কষ্টদায়ক এবং অসম্ভব বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। 

তাই আমাদের জীবন বাঁচানোর জন্য এবং সফলভাবে জীবনধারনের জন্য প্রত্যেকটি প্রাণীর পানি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রদান খাদ্য। তাই আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ পানীয় যাতে পরিষ্কার এবং দূষিত না হয় সেদিকে করা নজর দিতে হবে।

 আমরা যে পানি পান করবো সে পানিতে প্রথমে অবশ্যই ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে নিতে হবে। পানি গরম করার ফলে এর ভিতরে যে পোকামাকড় এবং জীবাণু আছে যা আমরা খালি চোখে দেখতে পারি না সেগুলো মরে যায় এবং নিচে জমে যায় এবং উপরের পানিটা বিশুদ্ধ হয়ে যায় যা আমাদের খাবারের জন্য উপযুক্ত হয়। তাই অবশ্যই পানি পান করার পূর্বে পানিকে পরিশোধন তা প্রয়োগ করে খাবার উপযোগী করে পান করতে হবে।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় ভালো পরিবেশের গুরুত্ব:

আমাদের শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য যেমনই সুস্থ কর এবং পুষ্টিকর পানি খাবার মাছ মাংস ফলমূল ইত্যাদি খাওয়ার প্রয়োজন তেমনি আমাদের শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য তথা আমাদের সুস্থভাবে জীবন যাপন করার জন্য একটি সুস্থকর পরিবেশে জীবন যাপন করা দরকার। 

আমরা যে পরিবেশের মধ্যে বাস করি সেই পরিবেশটা কতটা সুস্থকর বা দূষণমুক্ত সেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। পরিবেশ বলতে বুঝায় আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই নিয়ে আমাদের পরিবেশ এই কথা আমরা সবাই জানি। যেমন গাছপালা নদী-নালা কুকুর ডোবা ইত্যাদি। 

যাতে আমাদের পাশের পুকুরটা দূষিত না হয় সেজন্য আমরা পুকুরের ভিতরে দূষিত পিছু ফেলবো না মৃত প্রাণীর এবং সাবানের ফেনা ফেললে পানি দূষিত হয় এবং সাবানের ফেনায় ক্ষার জাতীয় পদার্থ থাকে তাই পানির মধ্যে থাকা জনস প্রাণী এই ক্ষারীয় প্রভাবে মৃত্যুবরণ করে এবং পচে পানি দূষিত করে। আমাদের চারপাশে গাছপালা লাগিয়ে পরিবেশকে তরতাজা রাখতে চেষ্টা করব।

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে প্রতিবেশী বা সহপাঠীর গুরুত্ব:

আমাদের মন এবং শরীর সুস্থ রাখার জন্য যেমন খাবার-দাবার পোশাক পরিচ্ছেদ এবং পরিবেশের উপর নিস্ত তেমনি আমাদের শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিনের সহপাঠী নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমরা প্রতিনিয়ত যাদের সাথে চলাফেরা খেলাধুলা কথাবার্তা চালিয়ে যাই আসলে তারা কি রকম তাদের সবার চরিত্র আচার-আচরণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ইত্যাদির উপর বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

 ধরুন আপনি আপনার একজন প্রতিবেশী বা সহপাঠী নির্বাচন করলেন এবং তার সাথে আপনি প্রতিনিয়ত খেলাধুলা এবং আড্ডা দিয়ে থাকেন কিন্তু আপনার সহপাঠী যদি ভালো না হয় অর্থাৎ দুশ্চরিত্র বা নেশা গ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে আপনার সহপাঠীর সাথে আপনি চলতে চলতে আপনিও এক সময় তার সাথে এই কর্মকান্ডে যুক্ত হয়ে যাবেন। 

তাই অবশ্যই সহপাটি নির্বাচন করার সময় এই কথা মনে রাখবেন যে আপনার সহপাঠী কে হতে পারে এবং কোন চরিত্রের অধিকারী হলে আপনার সহপাঠী হতে পারবে এবং আপনি তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে পারবেন।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে নেশা এবং মাদককে আসক্ত পরিবেশকে পরিহার করা:

   সুন্দর মন অসুস্থ শরীর উপভোগ করার জন্য অবশ্যই নেশা এবং মাদকাসক্ত হওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ নেশা এমন একটি জিনিস যেটা প্রত্যেকটি মানুষকে তার সবথেকে নিকৃষ্ট অবস্থায় নিয়ে যেতে পারে। 

বিড়ি সিগারেট হলো তামাক জাতীয় এগুলো মানুষের ফুসফুস কে নষ্ট করে ফেলে এবং মানুষ দের মারা যায় অথবা বিভিন্ন রকমের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তাই অবশ্যই সুস্থ এবং সুন্দর মনের অধিকারী হওয়ার জন্য মাদকাসক্ত পরিবেশ,বন্ধু সহপাঠীদের, মাদকাসক্ত সমাজকে পরিহার করুন যে সমাজে মাদ্ধবা শক্ত মানুষের সংখ্যা বেশি ওই সমাজে বিভিন্ন রকমের অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রসার বেশি। তাই মাদককে না বলি সুস্থ এবং সুন্দর মন নিয়ে ভালো থাকি।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় ঘুমের কার্যকারিতা:

      ভালো ঘুম শরীর এবং মন উভয়কেই প্রভাবিত করে এবং অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস করে, একটি সুস্থ মানুষের জন্য পরিমিত ঘুম খুবই প্রয়োজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন আর থেকে নয় ঘন্টা ঘুমাতে পারে। ঘুমের এই পরিসংখ্যানটা একটি শিশুর জন্য আরও বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা হয়ে যেতে পারে। আপনার যদি ঠিকমতো ঘুম না হয়, তবে রাতে কফি খাওয়া এবং দীর্ঘক্ষণ জেগে থাকা এড়িয়ে চলুন। 

কফি এবং চা জাতীয় খাবার ঘুম কে নষ্ট করে এবং ঘুম আসা থেকে বিরত রাখে। আপনার ঘুম আসলে সেটা কফি অথবা চায়ের চুমুকে ফুরিয়ে যায়, তাই কফি এবং চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।সুস্থ ও ফিট থাকতে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল শরীরচর্চা। প্রতিদিন পরিমিত শরীর ষষ্ঠের মাধ্যমে শরীর সুস্থ রাখার চেষ্টা করবেন।               

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় এর ক্ষেত্রে নেচার থেরাপীর অবদান :

প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরকে সুস্থ রাখার উপায় হল নেচার থেরাপি। এটি আপনার প্রাকৃতিক ভাবেই শরীরে প্রয়োগ করতে হবে। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপন মনে নির্জনে বসে নিজেকে একটি ব্যায়ামের মধ্যে কাটিয়ে দিন।স্বাস্থ্য শুধুমাত্র শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলির এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবনযাপনে সহায়তা করে।


 স্বাস্থ্য মানুষের জীবনের সব থেকে বড়ো সম্পদ। আর এই সম্পদকে রক্ষা করার নিজের কর্তব্য। পরিমিত ব্যায়াম করা এবং হাসিখুশি থাকা ভালো খাবার খাওয়া খেলাধুলা করা আনন্দ থাকা মধ্য দিয়ে এই সম্পদকে রক্ষা করতে হবে।সুস্থ শরীরের জন্য কেবল শারীরিক ভাবেই নয়, মানসিক ভাবেও ফিট থাকা প্রয়োজন। শারীরিক এবং মানসিক উবাই দিক থেকেই একটি মানুষ যখন ফিট থাকে তখনই সে পরিপূর্ণ সুস্থতা অর্জন করতে পারে। 

শারীরিকভাবে সুস্থ কিন্তু মানসিকভাবে সুস্থ না তাহলে সে পরিপূর্ণ সুস্থতা অর্জন করতে পারিনি। আবার মানসিকভাবে যতই সুস্থ থাকুক কিন্তু শারীরিকভাবে সুস্থ না তাহলেও সে পরিপূর্ণ সুস্থতা ভোগ করতে পারবে না। আপনার জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন করে আপনি নিজেকে পুরোপুরি সুস্থ রাখতে পারেন। আপনাকে সব সময় হাসি খুশি ভালো মনের অধিকারী হতে হবে কোন সিরিয়াস বিষয়কে সিরিয়াসলি না নিয়ে নরমাল ভাবে হ্যান্ডেল করার মন-মানসিকতা তৈরি করতে হবে। আমাদের মন ভালো থাকলেই শরীর ভালো থাকে। মনে রাখবেন একটি দেহকে সুন্দর রাখার জন্য মনকে সুস্পষ্টভাবে সুন্দর থাকা চাই।দেহের সুস্থতার থেকে মনের সুস্থতা অনেক বেশি জরুরি। 

তাই শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য সচেতন, এবং একটিভ হতে হবে আপনাকেই। আর তার জন্য বাড়তি কিছু করার দরকার নেই। কোন রুলস অথবা নিয়মমাফিক কিছুই করতে হবে না।প্রতি দিনের কাজগুলো একটু নিয়ম মেনে করলেই আপনি সুস্থবোধ মনে করবেন। প্রতিনিয়ত যে কাজগুলো করা জরুরী করা দরকার এবং যেগুলো জীবনের সাথে অঙ্গ কিভাবে জড়িত সেগুলো সঠিক সময়ে সঠিকভাবে মনোযোগের সাথে করলেই হবে।      

আমাদের শেষ কথা :

জিম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। এবং আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাদের about us পেইজ ভিজিট করুন। যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট স্বল্প মূল্যে তৈরি করার জন্য আমাদেরকে নক করতে পারেন।



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url