জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয় | জিম করার উপকারিতা

 আমরা এখন জানবো কিভাবে বাড়িতে জিম করার নিয়ম তার সম্পর্কে :

বাড়িতে জিম করার নিয়ম
বাড়িতে জিম করার নিয়ম


জিম আমাদের শরীর কে যেমনই সুস্থ রাখে তেমনি মজবুত ও ফিট রাখতে সাহায্য করে। এখন আমরা জানবো বাড়িতে জিম করার নিয়ম সম্পর্কে

জিম করার উপকারিতা

 জিম মানুষের দেখার জন্য ভালো রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সুঠাম স্বাস্থ্য শক্তিশালী বলবান দেখতে পেলোআনার মত লাগে। জিম করার ফলে আমাদের দেহের জয়েন্ট গুলো মজবুত হয় আমরা অনেক ভারী এবং শক্ত কোনো কিছু কে প্রতিহত করতে পড়ি । কারণ আমাদের মধ্যে জিম এর প্রভাবে অনেক শক্তি তৈরি হয়েছে।



বাড়িতে জিম করার নিয়ম এর ধারাবাহিক ব্যবহার :

আরো পড়ুন: স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কি করা উচিত | শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার কয়েকটি কার্যকরী উপায় 

বাড়িতে জিম করার ক্ষেত্রে কিছু জিনিস সেক্রিফাইস করতে হবে সেটা আমরা জানি। যেমন প্রফেশনাল লেভেলের জিম করার ম্যাটেরিয়ালস বা যন্ত্রপাতিগুলো সাধারণত বাসায় থাকে না। তাই জিম করার ওই জিনিসপত্র ছাড়াই অন্য কিছু দ্বারা জিমি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয় তাই কিছু জিনিস ঘাটতি থাকবেই।


তবে আপনি যদি নিয়ম মেনে সঠিকভাবে জিম করেন এবং সঠিক সময় সঠিক ব্যায়াম করে থাকেন তাহলে খুব দ্রুত আপনার দেহের গঠন বৃদ্ধি পাবে।


জিম করার মাধ্যমে আপনি যেমন মোটা থেকে চিকন হতে পারেন তেমনি খাট থেকে লম্বা ও হতে পারেন। তাই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যায়াম বেছে নেওয়া এবং আয়ত্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তবে সব থেকে বড় কথা হল এটাই কোন কিছু শুরু করার আগে ইচ্ছাশক্তি এবং প্রবল আগ্রহ ধারায় সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সফলতার সাথে উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।



Read more: জেনে নিন বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপের নাম



তাই আমরা বাড়িতে জিম করার নিয়ম জানবো এবং বাড়ি থেকেই শুরু করব আমাদের জিম যাত্রা।



বাড়িতে জিম করার নিয়ম এর ক্ষেত্রে প্রথম প্রযোজ্য গুমাগার বা জিম করার স্থান : 


1/ বাড়িতে জিম করার জন্য ফোনে আপনাকে একটি খালি জায়গা বেশি নিতে হবে যেখানে আপনি তৈরি করবেন আপনার জিম করার ছোট্ট একটি কুটির। এটা আপনার ঘরের মেঝেতে অথবা ছাদের যে কোন জায়গায়। বাড়ির বেসমেন্ট থাকলে অথবা ছাদঘর থাকলে সেটাকে যে মেরি জায়গায় হিসেবে নির্বাচন করতে পারেন।


Read more: প্রতিদিন জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত এবং কেনো || জিম নামের অর্থ কি?



Read More : জিম করার কৌশল pdf || জিম করার উপকারিতা || জিম করার পর ছেড়ে দিলে কি হয়

এবং সেখানে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রেডি করতে হবে যেমন একটি গামছা অথবা দেয়ালে, জিম করার পরে যেটা দিয়ে আপনার শরীরে ঝরে যাওয়া ঘাম পরিষ্কার করবেন বা মুছে নিবেন। এবং তারপরে কিছুই ইকুইপমেন্ট যেহেতু, বাড়িতে জিম করা প্রফেশনাল কোন যন্ত্রপাতি থাকবে না সেটাই স্বাভাবিক। তাই হাতের প্রেম করার জন্য ইট অথবা হালকা ভারি মাঝারি ভারি এমন কিছু জিনিস রাখতে হবে। এবং প্রসব দেওয়ার জন্য একটি মাদুর বিছাতে হবে যাতে নিয়ে যেতে পারে তাকে ময়লা শরীরে না রাখতে পারে।


2/ বাড়িতে জিম করার ক্ষেত্রে একটি মিউজিক সিস্টেমের ব্যবস্থা করুন যাতে আপনার জিম করা প্যারাময় মনে না হয়।


3/ আপনার জিম করার স্থানটা যেন সকলের যাওয়া আসার স্থান না হয় কারণ সকলের যাওয়া আসা হাতছাড়া আপনার জিম করার আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং আপনি ইতস্ত বোধ করে জিম করা বন্ধ করে দিবেন।


4/ জিম শুরু করার আগে অবশ্যই ফিটনেট এক্সপার্টের একসাথে যোগাযোগ করুন। এবং প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট কিনে নিন। এগুলো আপনার জিম করার সময় খুব প্রয়োজন হবে।


5/ বাড়িতে জিম করার সময় ট্রেডমিল, টুইস্টার, স্টেশনারি সাইকেল, বল এই জিনিসপত্রগুলো রাখতে পারেন এগুলো আপনার জিম করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট।


6/ আপনি যে ঘর থেকে জিম করার জায়গায় হিসেবে নির্বাচন করেছেন তার দুই দিকে সম্ভব হলে চারপাশে আয়না ফিট করুন যাতে করে আপনি দেখতে পারেন আপনার জিম করার নিয়ম গুলো ঠিক আছে কিনা এবং আপনার কাছে মনে হয় রুমটি অনেক বড় এবং জাগজনক।


7/ আমাদের বাড়িতে জিম করার নিয়ম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একটি নির্দিষ্ট টাইম সেট করে রাখুন যেটা আপনি ডেইলি মেন্টেন করে ঠিক ওই সময় দেওয়া শুরু করবেন এবং শেষ করবেন।



মেয়েদের জিম করার পদ্ধতি



Read more:

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় (2023) || শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে ৫ ভালো কাজ জরুরি


মেয়েদের জিম করার পদ্ধতি নিম্নলিখিত ভাবে হতে পারে:


1. লক্ষ্য সেট করুন: প্রথমেই, আপনার জিম করার লক্ষ্য সেট করুন। আপনি কি প্রাপ্ত করতে চান, সেটা নির্ধারণ করুন, যেমন শরীরে ফিটনেস বাড়ানো, ওজন কমানো, বা শারীরিক স্বাস্থ্য বেহতর করা।


2. জিম নির্বাচন করুন: একটি প্রতিষ্ঠিত জিম নির্বাচন করুন, যেখানে সব আপনার জন্য সুযোগ প্রদান করে এবং মেয়েদের জন্য সুরক্ষিত এবং স্বাগতপ্রবৃত্তি রয়েছে।


3. ফিটনেস প্ল্যান তৈরি করুন: আপনার জন্য একটি ব্যক্তিগত ফিটনেস প্ল্যান তৈরি করুন। এটি আপনার লক্ষ্যের সাথে মিল খাবে এবং আপনি যে প্রকার করে কাজ করতে চান, সেটি নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে।


4. সঠিক ড্রেস পরিধান করুন: জিমে যাওয়ার সময় সঠিক জিম ড্রেস পরিধান করুন, যা আপনার শরীরকে সাবধানে ব্যায়াম করতে সাহায্য করবে।


5. ওয়ার্ম-আপ এবং কুল-ডাউন: জিমে যাওয়ার আগে ওয়ার্ম-আপ এবং কুল-ডাউন ব্যায়াম করুন। এটি শরীরের তাত্ত্বিক অবস্থা স্থির করে আপনাকে ব্যায়ামের জন্য প্রস্তুত করবে।


6. মানসিক সুস্থতা: মেয়েদের জিম করার সময় মানসিক সুস্থতা সম্পর্কেও চিন্তা করুন। ধন্যবাদ, স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট, এবং আন্দোলনের জন্য সময় দিন।


7. ব্যায়াম করুন: আপনার ফিটনেস প্ল্যানে অনুসারে ব্যায়াম শুরু করুন। এটি আপনার লক্ষ্যের সাথে মিল খাবে এবং আপনার শরীর স্বাস্থ্য বাড়াতে সাহায্য করবে।


8. পুনরাবলোকন: আপনার প্রগ্রেস বাছাই করতে সময় সময় আপনার ফিটনেস প্ল্যান পুনরাবলোকন করুন এবং আপনার লক্ষ্যে সাথে মিলাতে সাহায্য করবে।


Read more: জিম করার বই pdf ( jim korar niom ) ব্যায়াম করার সময় কি কি খেতে হবে | ব্যায়াম করার সঠিক সময়


কত বছর বয়স থেকে জিম করা যায়



জিমে কাজ করার উপযুক্ত বয়সের সীমা পুরুষ ও মহিলাদের জন্য সামান্য ভিন্ন হতে পারে, এবং এটি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি ভিন্ন হতে পারে।


সাধারণভাবে, বৃদ্ধি হয়ে যাওয়া সময় থেকে একজন পুরুষ জেনেরেলি জিমে যেতে শুরু করতে পারেন এবং উন্নত আয়োজনে শরীর স্বাস্থ্য বেহতর করতে চান। মহিলাদের জন্যও এই সময়ে জিমে যেতে শুরু করা সম্ভব।


তবে, এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে একে অপরের থেকে আলাদা হতে পারে, এবং এটি আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য, উপরে থাকা লক্ষ্য এবং শারীরিক স্থিতির সাথে সম্পৃক্ত।


যদি আপনি কোনো স্বাস্থ্যসম্মত সময়ে জিমে যেতে চান, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য পেশাদার এবং যে কোন শারীরিক সমস্যা বিবেচনা করতে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি নির্দিষ্ট বয়সের সীমা থেকে বের হতে পারে এবং ব্যক্তিগত পরিস্থিতিতে নির্ধারণ করা হবে।




সপ্তাহে কতদিন জিম করা উচিত



সপ্তাহে কতদিন জিমে কাজ করা উচিত তা ব্যক্তিগত পছন্দ এবং শরীরের সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের সাথে সম্পৃক্ত। তবে, সাধারণভাবে, একটি নির্ধারণ করা যেতে পারে:


1. শারীরিক কাঠামো স্বাস্থ্য এবং সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য: সাপ্তাহিক জিমে যেতে এবং ব্যায়াম করতে নির্ধারণ করতে আপনার শারীরিক কাঠামো স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি শারীরিক সমস্যা বা আপনার শারীরিক কাঠামোর স্বাস্থ্য সাময়িকভাবে অসুস্থ হন, তবে প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হতে পারে।


2. লক্ষ্য: আপনার ফিটনেস লক্ষ্যের সাথে মিল খাবার জন্য আপনি কতদিন জিমে যেতে চান তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।


3. ব্যক্তিগত সময়: আপনার প্রতিদিনের জীবনধারণের সাথে সাময়িকভাবে জিমে যেতে উপযুক্ত সময় আছে তা মন্যা করতে গুরুত্বপূর্ণ।


সাধারণভাবে, প্রাত্যহিক প্রাক্তনে 3-5 দিন জিমে যেতে পারেন এবং ব্যায়াম করতে চান। এটি ফিটনেস লেভেল, লক্ষ্য, এবং সময়ের সাথে পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। তবে, অতিরিক্ত জিমে গিয়ে পর্যাপ্ত ব্যায়াম করা এবং উচিত প্রস্তুতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।


সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যায়ামের সাথে শারীরিক আপাতত্ত্ব এবং পুনরাবলোকন ব্যায়াম স্থায়িতা অন্য দিনের সময়ে উপযুক্ত হতে পারে।



Read More : কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় | লিভার ও কিডনি ভালো রাখার উপায়


জিম করার বয়স


জিম করার বয়স ব্যক্তিগত পছন্দ এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। এটি যে বয়স থেকে শুরু করা যেতে পারে সেটি ব্যক্তির আগ্রহ এবং শারীরিক স্থিতির উপর নির্ভর করে।


যেহেতু এটি ব্যক্তিগত, তাই কোনো নির্দিষ্ট বয়স সীমা নেই যা জিম করার জন্য উচিত বয়স হতে হবে। যেকোনো বয়সে আপনি যদি আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য বেহতর করতে এবং ফিটনেস লেভেল বাড়াতে চান, তাহলে জিমে যেতে পারেন।


তবে, বয়সের সাথে সাথে ব্যবস্থাপনা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে, এবং শারীরিক ব্যায়ামের জন্য উচিত প্রস্তুতি নেওয়া আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের সুরক্ষা এবং সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


আপনি যদি আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য পেশাদার এবং স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নির্বাচন করতে চান, তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে পরামর্শ নিতে পারেন।

জিম করার বয়স


আমাদের শেষ কথা :

জিম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। এবং আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাদের about us পেইজ ভিজিট করুন। যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট স্বল্প মূল্যে তৈরি করার জন্য আমাদেরকে নক করতে পারেন।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url