জিম করার বই pdf ( jim korar niom ) ব্যায়াম করার সময় কি কি খেতে হবে | ব্যায়াম করার সঠিক সময়
জিম করার বই pdf|jim korar niom |
শরীরের জন্য প্রয়োজন শরীরচর্চা। সুস্থভাবে বাঁচার জন্য শরীর চর্চা করা উচিত। কিন্তু কখন করতে হবে আর কখন করা যাবে না সেই বিষয়ে অনেকেই জানেন না। অনেকেই ভাবে সকালে করব নাকি সন্ধ্যায় করব তাই এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব।
পারেন।জিম মানে হলো আপনার শরীরকে শক্ত, মজবুত এবং ফিটনেসদের দিক থেকে যথেষ্ট যেটা আপনার শরীরের জন্য পরিণত। এক কথায় বলতে গেলে জিম দ্বারা আপনার দেহ কাঠামো শারীরিক গঠন এবং হাড়গুলো শক্ত করার একটি বাস্তব উদাহরণ। আপনি যদি গুগলে অথবা যে কোন জায়গায় সার্চ জিম করার বই pdf jim korar niom তাহলে আপনি অনেক সাজেশন পাবেন, তবে সকল সাজেশন সঠিক নাও হতে পারে তাই আপনাকে পর্যালোচনা করে দেখতে হবে আসলে কোন উপায়টা আপনার শারীরিক গঠনের সাথে ম্যাচিং হয় এবং কোন ব্যায়ামটা আপনার জন্য দরকারি। আপনি যদি মোটা হয়ে থাকেন তাহলে চিকন হওয়ার ব্যায়াম করতে হবে।
আপনি যদি খাটো হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য ব্যায়াম করতে হবে। এবং আপনার শারীরিক গঠন এবং হাড়গুলো শক্ত করার জন্য সেই ব্যায়ামগুলো বেছে দিতে হবে যেগুলো ধারা দেহের হার গুলো শক্ত এবং মজবুত হয়।
জিম করার বই pdf - ঘরে জিম করার নিয়ম ;
জিম করার জন্য আপনি তৈরি করতে পারেন আপনার জিমের সকল প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দিয়ে ঘরের মধ্যে একটি জিমঘর। যেখানে আপনি ঘরে জিম করার বই pdf সম্পর্কে জেনে জিম করতে পারবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনি যদি ঘরে জিম করেন তাহলে জিম করার জন্য যে ম্যাটেরিয়ালসগুলো রয়েছে অর্থাৎ জিম করার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সেগুলো সংগ্রহ করতে হবে।
এবং আপনাকে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্য নিতে হবে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কোন ব্যায়াম আপনার শরীরের জন্য দরকার এবং কোন ব্যায়ামগুলো আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজন নেই সেগুলো বের করতে হবে। যখনই আপনি আপনার শারীরিক গঠন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যায়ামটি নির্বাচন করতে পারবেন। তারপরেই ঘরে জিম করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে ধারণা অর্জন করবেন।
জিম করার বই pdf - জিম করার উপকারিতা ;
জিম বা ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমাদের শারীরিক গঠন বৃদ্ধি পায় মোটা থেকে চিকন হওয়া যায় এবং হার গুলি শক্ত করা যায় খাট থেকে লম্বা হওয়া যায় ইত্যাদি। বর্তমান সময়ে ডাইবেটিস একটি মারাত্মক রোগ, এই রোগের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিমিত এবং পর্যাপ্ত ব্যায়াম করতে হবে। বর্তমান সময়ের ভুড়ি বেড়ে যাওয়া একটি কমন ব্যাপার। বুড়ি বেড়ে যাওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করা অথবা বুড়ি নির্মূল করার জন্য ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সহজ কথায় বলা যায় জিম করার উপকারিতা অপরিসীম। জিম বা ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই কার্যকরী একটি ঔষধ বটে। তাই জিম করার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাওয়ার জন্য জিম করার বই pdf jim korar niom সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। মনে রাখবেন শারীরিক গঠন বৃদ্ধির জন্য জিম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই সঠিক নিয়মে এবং পরিমিত জিম করা বা ব্যায়াম করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই কার্যকর।
জিম করার বই pdf - জিম করার খরচ ;
জিম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটা জিম খুঁজতে হবে যেখানে আপনি আপনার শারীরিক গঠন বৃদ্ধির জন্য ব্যায়াম করবেন। আপনার নিকটবর্তী স্থানে খোঁজ করলেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার শারীরিক গঠন বৃদ্ধি করার জন্য একটি জিম।
গুগল ম্যাপে আপনি সার্চ করতে পারেন এই বিষয়ে আপনার লোকেশন এর ভিতর কোথায় জিম রয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জন্য গুগল ম্যাপ আপনাকে সাহায্য করবে। এবং আপনি সরাসরি অথবা অনলাইনের জিম করার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন। যদি আপনার বাজেট রেঞ্জের মধ্যে হয় তাহলে আপনি জিমে ভর্তি হতে পারবেন এবং আপনার শারীরিক গঠন বৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত জিম করতে পারবেন। তাই অবশ্যই google এ সার্চ করে অথবা যে কোন মাধ্যমে জিম করার বই pdf jim korar niom সম্পর্কে জেনে এবং তার খরচ সম্পর্কে জেনে জিম করা শুরু করুন।
জিম করা শুরু করলে কখনো জিম ছেড়ে দিবেন না এতে আপনার শারীরিক গঠন এবং দেহের জন্য খুবই মারাত্মক ক্ষতিকর।
জিম করার বই pdf - জিম করার টিপস ;
জিম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু টেকনিক অবলম্বন করতে হবে। অবশ্যই জিম করার আগে আপনার শরীরকে গরম করে নিতে হবে ঠান্ডা পানি খেতে হবে। কোন কাজ করার জন্য একটি মেশিনকে যেমন গরম করতে হয় তেমনি আপনার দেহকে দ্বারা কোন একটি কাজ করার জন্য দেহকে আগে পরিমিত গরম করে নিতে হবে।
তাই একটু দৌড়াতে হবে এবং কয়েক মিনিট পরে আপনার শরীর গরম হয়ে যাবে এবং আপনি ব্যায়াম করার জন্য আপনার শরীরকে প্রস্তুত করতে পারবেন। এবং সব থেকে বড় জিম করার বই pdf হলো, জিম করার পরে আপনার দেহ থেকে লবণ পানি ঘাম আকারে বের হয়ে যাবে তাই আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে এবং বিশ্রাম নিতে হবে। এগুলো মেন্টেন করতে পারলেই আপনার জিম করার বই pdf jim korar niom সম্পর্কে পরিপূর্ণ সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
জিম করার বই pdf - ব্যায়াম করার সঠিক সময়
কথায় আছে শরীর ফিট তো আপনি ফিট। তাই শরীর সুস্থ রাখতে ব্যায়াম করার জরুরী। তাই ব্যায়াম করার সঠিক সময় নিয়ে অনেকেই পড়েন বিপত্তিতে। অনেকে সময়ের স্বল্পতার কারণে সঠিক সময় ব্যায়াম করতে পারেনা আবার যখন সময় থাকে তখন ব্যায়াম করা উচিত কিনা সেটাও জানে না তাই তখনও না করেই থাকে। শুধুমাত্র ব্যায়াম করলে যে শরীর সুস্থ থাকবে এমন কিন্তু নয়।
কখন ব্যায়াম করা দরকার কখন করা যাবে না সে বিষয়ে আমাদের সম্মুখে আর থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ব্যায়াম করার নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করার উপর নির্ভর করবে আপনার সুস্থতা।
ধাপে ধাপে যায়নি কখন ব্যায়াম করা যাবে এবং কখন ব্যায়াম করা যাবে না।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করা যেতে পারে। দীর্ঘ সময় বিশ্রামের পরে সকালে উঠে ব্যায়াম করলে সারাদিন আপনার মেজাজকে ফুরফুরে রাখতে সাহায্য করবে।
তবে সকালে ব্যায়াম করার বিশেষ একটি কারণ আছে যদি আপনি আপনার ওজন কমাতে চান তাহলে সকালে ব্যায়াম করা আপনার জন্য উপকারী হবে। এবং আপনি যদি সন্ধ্যায় ব্যায়াম করতে চান তাহলে আপনার সারাদিনের খাবার আপনার মাসেলস একটিভ থাকে এবং এই সময় ব্যায়াম করলে আপনার গ্রোথ একটিভ হয়ে যায়, রাত্রে ঘুমানোর সময় হরমোন গুলো ভাল ভাবে রিলিজ হতে পারে। যারা ওজন বাড়াতে চান সন্ধ্যায় ব্যায়াম করা আপনার জন্য উপকারী হবে।
কারণ আপনার বডিতে সারাদিন থাকে তাই সন্ধ্যায় ব্যায়াম করলে গ্রোথ বৃদ্ধি পায়। বিকেলটা ব্যায়াম করার জন্য উপযুক্ত সময়। কারন তখন শরীরের ঘাম ঝরে এবং নরম পরিবেশে ব্যায়াম করার শরীরের জন্য ভালো। কারণ বেশি গরম অথবা উত্তপ্ত হওয়ার মধ্যে ব্যায়াম করলে আপনি অল্পতেই হাঁপিয়ে যাবেন তাই বিকেল বেলাতেই ব্যায়াম করা তুলনামূলক ভালো।
অনেকে অনেক ব্যস্ততার জন্য সারা দিনে তেমন সময় করে ব্যায়াম করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের বেছে নিতে পারে না। তাহলে তারা রাত্রে ব্যায়াম করতে পারেন এতে কোন সমস্যা নেই। আর যারা সব সময় বাসায় থাকেন তারা চাইলে যে কোন সময় একটা রুটিন মাফিক ব্যায়াম করতে পারেন সে ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনি কি আপনার শরীরের ওজন কমাতে চান নাকি বৃদ্ধি করতে চান সেই বিষয়গুলো মেন্টেন করেই ব্যায়ামের সময়টা নির্বাচন করা ভালো।
জিম করার বই pdf - ব্যায়াম করার সময় কি কি খেতে হবে :
ব্যায়াম করার সময় বেশি খাবার খাওয়া ঠিক নয় হালকা কিছু খাবার যেমন একটি কলা একটু পানি একটু রুটি অথবা যে কোন কিছু যেটা শুকনা জাতীয় খাবার খেয়ে ব্যায়াম শুরু করা, তবে অবশ্যই ভারী জাতীয় কোন খাবার খেয়ে ব্যায়াম করা যাবে না।
আমার ব্যায়াম করার পরে প্রচুর পরিমানে খাওয়া যাবে না। বেমের আগে এবং পরে বেশি পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত নয় তবে ব্যায়ামের পরে কতক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে পানি খাওয়া কার্যকর। ব্যায়াম করার পরে খাবার রুটিন থেকে মিষ্টি জাতীয় কপাল পানীয় এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার মেনুতে না রাখাই ভালো।
কারণ এসব খাবার আপনার ব্যায়াম করা বৃথা করে ফেলে। নিচে যদি অসুস্থ থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে ওই সময় ব্যায়াম করার কোন প্রয়োজন নেই । গর্ভবতী মহিলার ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম করা উচিত। যেকোনো ডায়েট করা অথবা ব্যায়াম করার জন্য অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ আর গুরুত্বপূর্ণ ।
জিম করার বই pdf - আমাদের শেষ কথা :
জিম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। এবং আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাদের about us পেইজ ভিজিট করুন। যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট স্বল্প মূল্যে তৈরি করার জন্য আমাদেরকে নক করতে পারেন ।